নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ- কমিশনের কার্যালয় এ চাকরি করতাম, বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খাইরুল হক ও ঊর্ধতন পুলিশ কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম ও তার আপন ভগ্নিপতি আইন কমিশনের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ডক্টর শাহ আলম ক্ষমতার অপব্যবহার করে ২০১৩ সালে অবসর দেন।
আমি এস এম সামসুল আলম গাড়ি, আমাকে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে চাকরি চলে যায়। আমার চাকরি ফেরত পাবার জন্য আজ আমি প্রেসক্লাবের সামনে দারিয়েছি, যাতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নজরে আসে বিষয়টি।
তখন আমার চাকরির বয়স মাত্র ১৩ বছর এরপর বসে ছিলাম না, আমি আমার চাকরির ফেরত পাওয়ার জন্য প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল ও আপিল ট্রাইবুনাল মামলা করি। কিন্তু এই মামলার বিষয়ে আইন কমিশনের সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খাইরুল হক ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম তদবিরের কারণে আমি প্রতিবার মামলায় হেরে যাই।
এছাড়া ছাত্রলীগের ক্যাডার আইন কমিশনের হিসাব রক্ষক মোরশেদ আলম সরকার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার পরামর্শ ক্রমে দুর্নীতি মামলায় জেলে পাঠায় সাত দিন রিমান্ডে ও ছয় মাস জেলে রাখেন এবং ঢাকায় আমার দুই তিনটা বাড়ি দেখাইছেন কিন্তু আমার কোন বাড়িঘর নাই এমন কি দেশেও ১ শতাংশ জায়গা ও নাই কোন বাসস্থান নাই যদি থাকে তাহলে পূর্ণ তদন্ত ভিত্তিতে পাওয়া যায় তাহলে রাষ্ট্রীয় খাতে নিয়ে নেওয়া হোক আমি বর্তমানে আমার পরিবার পরিজন নিয়ে অত্যন্ত মানবতার জীবন যাপন করিতেছি আমার কোন বাসস্থান নাই তাই আমাকে বাসস্থানের ব্যবস্থা করে দিন ও আমার চাকরি পুনর বহর করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
আমি অফিসে চিঠি দিয়েছিলাম পূর্ণ বহাল করার জন্য আইন কমিশন চিঠি দিয়েছে যে আপনি জিবি ফান্ডের সম্পূর্ণ টাকা উত্তোলন করেছেন মিথ্যা তথ্য দিয়েছে আমি জিবি ফান্ডের টাকা থেইকা ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা লোন যে চিঠি দিয়েছিলাম চিঠিটি সংযুক্ত করিলাম।