নিজস্ব প্রতিবেদক ঃ-আজ ১৩ই মে রাজধানী দক্ষিনখান ডিএনসিসি ৪৭ নং ওয়ার্ড খন্দকার স্কুলের সামনে এক মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার আমলে সাবেক এমপি হাবিব হাসানের একান্ত সহচর ও পিএস হিসেবে দায়িত্ব পালন করতেন এই বদিউল আলম মজুমদার ওরফে বদরুল।
প্রকৃত গণমাধ্যমকে কোণঠাসা করে নিজের আধিপত্য বিস্তার করে বিভিন্ন স্থান থেকে চাঁদাবাজির সাথে যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে বিএনপির নেতা বলে নিজেকে দাবি করে এবং বিএনপির ও তার অঙ্গ সংগঠনগুলোকে নিয়ে টাকার বিনিময় সংবাদ প্রকাশ করে, অন্যথায় অপপ্রচার করে চালায় এই বদরুল।
৪৭ নং ওয়ার্ডের বিএনপির সভাপতি আল আমিন সরকার বলেন, জুলাই মাসে সংঘটিত ছাত্র হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় সাংবাদিক বদরুল ইসলাম রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে প্ররোচিত হয়ে বিকৃত তথ্য প্রচার করেছেন। তারা অভিযোগ করেন, বদরুল সরকার দলীয় ইশারায় সাধারণ জনগণের অনুভূতিকে আহত করে চলেছেন এবং হত্যাকাণ্ডকে আড়াল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছেন।
মহিন সরকার বলেন বলেন, “একজন সাংবাদিকের দায়িত্ব হচ্ছে সত্য তুলে ধরা, কিন্তু বদরুল তথাকথিত সাংবাদিকতার আড়ালে অপরাধীদের রক্ষা করছেন। এমন সাংবাদিক সমাজ ও গণতন্ত্রের জন্য হুমকি।”
তারা বদরুলের অবিলম্বে গ্রেফতার ও বিচারের দাবি জানান এবং ঘোষণা দেন, যদি দ্রুত পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে তারা আরও বৃহত্তর কর্মসূচির ডাক দেবেন।
মানববন্ধনে স্থানীয় রাজনৈতিক, সামাজিক, ও ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সাধারণ জনগণ অংশগ্রহণ করেন।
পরবর্তীতে স্থানীয় বিএনপি নেতা কর্মীসহ, উত্তরা ডিসি কার্যালয় বদিউল আলম মজুমদার বদরুলের বিরুদ্ধে একটি স্মারকলিপি জমা দেন।
উক্ত বিষয়ে উত্তরা ডিসি জোনের, উপ-পুলিশ কমিশনার মহিবুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমি গুরুত্ব সহকারে দেখছি।