1. bushrasahittyabd@gmail.com : বুশরা সাহিত্য ম্যাগাজিন : বুশরা সাহিত্য ম্যাগাজিন
  2. info@www.pratidineralo.live : প্রতিদিনের আলো :
বৃহস্পতিবার, ০৮ মে ২০২৫, ০৩:৫৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পশু মোটাতাজাকরণে বিপ্লব,কোরবানির আগে প্রস্তুত ২ লাখের বেশি আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধ ঘোষণার দাবি নিয়ে ছাত্র সংগঠনের বিক্ষোভে উত্তাল পরিবেশ শিবালয় নদী ভাঙ্গন কবলি পরিবারের পাশে দাড়ালেন- এসএ জিন্নাহ কবির গাজীপুরের রাজপথে সাহসী সৈনিক:লিয়াকত আলী অবৈধ ২১ টি হুইল চেয়ার জব্দ ঢামেকে প্রশাসনের অভিযানে সাংবাদিক নির্যাতন হামলা মামলা সহ দাবি আদায়ে কলম বিরতির ঘোষণা ভুয়া পরিচয় পত্র দিয়ে ঢামেকের রক্ত চুষে খাচ্ছে:সোলায়মানুর রাস্তা পারাপারের সময় ট্রেনের ধাক্কায় এক বৃদ্ধ নিহত মানিকগঞ্জে মাসব্যাপী গ্রামপুলিশদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু ভৈরবে মাসব্যাপী গ্রামপুলিশদের বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ শুরু

ভুয়া পরিচয় পত্র দিয়ে ঢামেকের রক্ত চুষে খাচ্ছে:সোলায়মানুর

  • প্রকাশিত: বুধবার, ৭ মে, ২০২৫
  • ৫ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার ঃ-  ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হিসাব শাখার অফিস সহায়কের জাতীয় পরিচয় পত্রসহ তিন জায়গায় তিনটি নাম ব্যবহার করে হাজার হাজার টাকা আত্মসাৎ করছেন।

 

 

তার আসল নাম শেখ সোলেমানুর রহমান কিন্তুু তিনি কোন জায়গায় মোঃ সোলায়মানুর আবার মোঃ সোলাইমান লিখে থাকে।এই নামগুলো ব্যবহার করে তিনি নিরীহ মানুষের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা আত্মসাৎ করে এ অভিযোগ উঠে এসেছে ঢামেকের অফিস সহায়ক শেখ সোলেমানুর রহমানের নামে।

হাসপাতাল থেকে গোপন সূত্রে জানা যায়, পেনশনের টাকা উত্তোলনের জন্য মোটাঅংকে টাকা দাবি করে। আর সেই টাকা না দিলে ফাইল আটকে ভুক্তভোগী কে টাকা দেওয়ার জন্য বাধ্য করা হয়। নইলে মাসের পর মাস তাকে ভোগান্তির শিকার হতে হয়।

গোপন সূত্রে আরো জানা যায় ,
পেনশনে গিয়ে কেউ মারা গেলে পেনশনের টাকা উত্তোলন করার জন্য তাদের ৬০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা গুনতে হয়। আর তা না হলে একের পর এক তারিখ দিতে থাকে। এক পর্যায়ে বিরক্ত হয়ে টাকা দিয়ে পেনশনের টাকা নিয়ে থাকে ভুক্তভোগীরা।

এছাড়া সম্মানী ভাতা লিস্টে নাম উঠানোর জন্য প্রনোদনা বিল করোনা কালীন সময়ে বিল, পারিবারিক পেনশনের টাকা সহ অন্যান্য প্রতিটা কাজের জন্য সকল কর্মচারীকে বেশ মোটা অংকের টাকা গুনতে হয়,আর টাকা না দিলে কোন কাজ করে দেয় না।

এরই মধ্যে আমরা একটি ভুক্তভোগীকে ফোন দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় তিনি কান্না করে এবং কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন, আমি বেশ ধরে কয়েক মাস ধরে তার কাছে যাচ্ছি। তিনি কাজটি করে দেবে বলে, তারিখ এর পর তারিখ ফেলেন। তারপর তার শর্ততে রাজি হয়ে প্রথমে ২,০০০/= টাকা, তারপরে তিনি আবারও আমাদের কাছ থেকে ৫,০০০/= টাকা নেই এবং বলে যখন বিল পাস হবে ৬০,০০০/= টাকা দিতে হবে ।তার শর্ত অনুযায়ী টাকা দেওয়ার তিন মাস পার হয়ে গেছে, আজ অবধি আমাদের কোন বিল পাস করে আমাদের টাকা আমাদের দেয়নি।

এ বিষয়ে জানার জন্য অফিস সহায়ক শেখ সোলেমানু রহমান-কে কল দিলে তিনি তা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন আমার উপরে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, তা সম্পূর্ণ বানোয়াট ও মিথ্যা।

এ সকল বিষয়ে জানার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের পরিচালক আসাদুজ্জামান খান এর সাথে টেলিফোন যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তাকে টেলিফোনে পাওয়া যায় নি।

শেয়ার করুন

আরো পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট