নিজস্ব প্রতিবেদক :- স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড ১০/৪ কর্ন পাড়া গেন্ড, থানা সাভার জেলা ঢাকা, গ্রাম ব্যাংক কলোনী বর্জ্য অপসারণ চুক্তিনামার থাকা সত্ত্বেও স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড বন্যা এন্টারপ্রাইজ প্রোপাইটর মো: আশরাফুল ইসলাম পিতা ইসরাফিল মধ্য গেন্ড সাভার ও মোঃ আব্দুল আজিজ , পিতা মৃত হাজী জয়নাল আবেদীন এবং মোহাম্মদ কুদ্দুস আহমেদ, পিতা মৃত হাজী ফজলুল হক, উভয় মধ্য এবং কর্ণপাড়া সাভারের সাথে কারখানা বর্জ্য অপসারণের জন্য ।
চুক্তিনামা থাকা সত্ত্বেও আব্দুল আজিজ এর উপরে হুমকি ধামকি দিয়ে যাচ্ছেন। অথচ ১৭ টি চুক্তি নামার থাকার শর্ত তার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারণ ও সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে মারার পাঁয়তারার করে আসছেন।অথচ , এমনটি অভিযোগ পাওয়া গেছে ওই কোম্পানির ম্যানেজার শাহজাহানের বিরুদ্ধে । শুধু তাই নয় শাহজাহান এবং সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে আব্দুল আজিজ বিরুদ্ধে গুণ্ডবাহিনী ও সন্ত্রাসীকে তার পিছে লাগিয়ে দেন।
এমনটি অভিযোগ করেন তার ছেলে রাহাত সহ আরো অনেকেই তার ছেলেরা হাত বলেন আমরা বিএনপির করে আসছি সেই অনেক আগ থেকেই শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে শুধু একবার নয় বারবার জেল খেটেছি অথচ আমাদের উপরে এই আওয়ামী লীগের স্বৈরাচার ?শাহজাহান আমাদের উপরে অত্যাচার করে আছেন।
শুধু তাই নয় ওই কোম্পানির ম্যানেজার শাজাহান আজিজকে বলেন আমরাই হলাম প্রকৃতিক বিএনপি আর তোরা হইলি আওয়ামী লীগ এই কোম্পানির তোদের কোন অধিকার নেই থাকার । অথচ রাজপথের তারেক জিয়ার অনুসারীনি বিএনপির নেতা আব্দুল আজিজ বিগত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কথা বলার কারনে নির্যাতিত নিবেদিত এই মানুষটি আজ দিশেহারা।
ওই কোম্পানির চুক্তিনামাটি লেখা ছিল তার নীতিমালা কোনটি মানেননি শাজাহান। প্রতিনিধির নির্দেশসমমায় অন্তর্ভুক্ত থেকে বর্জ্য অপসারণ করিয়া বর্জ্য রাখার নির্দেশ। প্রতিমাসে দুই থেকে তিনবার করিয়ার সাধারণ বর্জ্য যেমন কাটা কাপড়ের টুকরা ওরেস্টের কাটুন , ছোটিসিডা ফিউজিং পেপার কাগজ পাইপ ইত্যাদি। যেদিন কারখানা থেকে মালামাল নিবেন ঠিক সেদিন ব্যতীত অন্য কোনদিন কারখানা প্রবেশ করতে পাারবেন না।
কোন লোক ফ্যাক্টরিতে অন্ততুরন্ত ফ্লোটে কোন লোক যেতে পারবেন না। প্রতি ছয় মাস পর কোন দাঁড়ালো অস্ত্রপাতি যেমন কাটার, সিজার ব্লক, বা লোহার ,জিনিস ইত্যাদি তিন মিলে সরবরাহ করবে। বর্জ্য অপসারণ করার বৈধ কাগজপত্র ট্রেড লাইসেন্স, ও বর্জ্য। অপসারণ পৌরসভার অনুমোদিত কাগজপত্র থাকিতে হবে। বর্জ্য প্যাকেটজাত করার সময় কারখানার লোক থাকিতে হবে।
বর্জ্য নেওয়ার ঠিক দ্বিতীয় পক্ষের বিল পরিশোধ করতে হবে বকেয়াবিল রাখা যাবে না ইত্যাদি এমনকি এমনকি ওই ফ্যাক্টরিতে কোন মাদক, ইয়াবা, কিংবা ইভটিজিংসহ নিরাপদ এবং ষড়যন্ত্র রাখার জন্য আদর্শ করেন শুধু তাই নয় বর্জ্য অপসারণের পর ব্যক্তি এবং স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি এবং সম্মুখীন হলে প্রথম লক্ষ্য দায় দায়িত্ব গ্রহণ করিবে না এমনটি উল্লেখ করা হয়েছে।
এই চুুক্তি নাওয়া থাকা সত্ত্বেও স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড এর ম্যানেজার শাহজাহান কোন কিছুই মানছেন না এক পর্যায়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন আব্দুল আজিজ। কোন দিক না পেয়ে সাভার মডেল থানায় একটি দুইজনার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন। শাহজাহান (৫০) পিতা অজ্ঞাত, ঠিকানা অজ্ঞাত বর্তমান ঠিকানা এডমিন ম্যানেজার।
স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড ১০/৪ কর্ণপাড়া গেন্ড থানা সাভার জেলা ঢাকা। শাহ মাইনুল হাসান বিল্টু (৫৯) পিতা “অজ্ঞাত গ্রাম ব্যাংক কলোনী থানা সাভার জেলা ঢাকা বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে , সাভার মডেল থানা উপস্থিত হয়ে অভিযোগ করেন। আমি সাভার মডেল থানা দিন জ্ঞানদা সোনালী হাউসিং লিমিটেড এর সভাপতি , ম্যানেজার শাহজাহান তাঁর কর্মস্থল প্রতিষ্ঠানের বর্জ্য উক্ত কারখানা থেকে নিজস্ব লোক দ্বারা সরিয়ে নেওয়ার জন্য ২৫/৯/২০২৪ তারিখে আমার সহিত একশত টাকার মূল্যের নন জুটিশিয়াল স্ট্যাম্প নং ১৫০৫০০৫, খ:১৫০৫০০৬ ও ১৫০৫০০৪ তার একখানা বর্জ্য অপসারণ এবং চুক্তিনামা সম্পোদন করেন!
পরবর্তীতে শাহমাইনুল হাসান বিল্টু তার প্রতারণায় ও অত্যাচার যোগ সাজে করেন শাহজাহানকে নিয়ে। শুধু তাই নয় শাহজাহান ও বিল্টু চুক্তি অনুযায়ী আমাকে তার কর্মস্থল প্রতিষ্ঠান হতে বর্জ্য অপসারণ করতে দিচ্ছে না। এই দুইজনের প্রতারনার ফাঁদে আমাকে অনেকবার মানহানি করেছেন শুধু তাই নয় অসৎ উদ্দেশ্য আমাদের সোনালী হাউসিং এর ভিতরে শাহজাহান কর্মস্থল প্রতিষ্ঠার বিভিন্ন মালামাল ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখে হাউজিং এর বাসিন্দাদের জীবনের যাপন বাধা সৃষ্টি করেছেন শুধু তাই নয় হুমকি ধামকি দিয়ে মারার জন্য চেষ্টা করছেন।
তাকে আমি অনেকবার বারণ করার সত্য সে কোন কর্ণপাত করছেন না এক পর্যায়ে আমি ১০ /১০/২০২৪ তারিখ বিকেল অনুমান ৩.৩০ মিনিট সময় ,সোনালী হাউসিং এর ভিতরে উপস্থিত হয়ে । শাহজাহানের বিভিন্ন মালামত ছুটিয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখে আমি শাজাহানকে ফোন কল করি আমার ফোন রিসিভ করার পর তাকে বলি এই মালগুলো সরিয়ে নেওয়ার জন্য সে উল্টা আমাকে হুমকি দেন।
আমি আজিজ আমাকে হুমকি দিয়ে বলেন তুই ওখান থেকে বের হয়ে যা না গেলে এই কারখানার লোকজনকে দিয়ে তোকে মেরে জুটির ভিতরে ডাস্টবিনেট কিংবা ফালিয়ে দেব। এক পর্যায়ে গার্মেন্টস হাউজিং এর লোকজন কি এনে আমাকে বিভিন্ন ধরনের হেনস্তা করার জন্য চেষ্টা করেন। সাহা মাইনুল হাসান বিল্টু এই সহতায় আমার জান মাল ব্যাপক ক্ষতিকর করেন এসেনারি হাউজিংয়ের সম্পত্তি দখল করে নেওয়ার হুমকি দেন শাহজাহান ও বিল্টু ।
এক পর্যায়ে লোকজনকে নিয়ে আমাকে মারার চেষ্টা করেন এবার মিথ্যা অপবাদ দেন শাহজাহান এবং আমার সাথে প্রতারণা করেছেন তার সহযোগী বিল্টু তার তার সন্ত্রাসী বাহিনীকে নিয়ে আমাকে মারার চেষ্টা করছে। আমি কোন কিছু উপায় না পেয়ে আমার আত্মীয়-স্বজনকে জিজ্ঞাসা করে সাভার থানা একটিও বিচার ও অভিযোগ করি । আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আমি আইনের যেভাবে ব্যবস্থা নেবে আমি তাতে খুশি আমি সুষ্ঠু বিচার চাই।
গণমাধ্যম কর্মী ওই প্রতিষ্ঠানের তথ্য অনুসন্ধানের জন্য গেলে ,এক পর্যায় নানা অনিয়ম এবং দুর্নীতি হুমকি ধামকি ওই প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার শাহজাহানের বিরুদ্ধে একাধিক নারী এবং কেলেঙ্কারি অভিযোগ আসে। শুধু তাই নয় শিল্পী বলেন আমি বোরকা পরে আসি সে বলে তুমি বোরকা পরে কেন আসছো তোমাকে না দেখলে ভালো লাগে না। এক বিধবা নারী সে চাকরি করেন এখানে সে মান সম্মান রাখার জন্য সে চুপিসারে আসার জন্য তার সাজানের লোভ লালসায় সে শিকার হন সে মুখ খুলতে চাচ্ছেন না।
মুখ খুললে তার ভয়-ভীতি দেখান, ওই প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার শাহজাহান। সুইটি নামে এক মহিলা বলেন আমার একটি ছেলে স্বামী নেই চাকরি করে কোনরকম জীবন যাপন করি, অথচ এখানে সে আমাকে অনেক কু পরামর্শ দেন সে তার মাথায় টুপি পাঞ্জাবি পড়া, থাকা সত্ত্বেও সে লুচ্চা ক্যারেক্টারটা তার পরিবর্তন করবে না। তার কি মরার কোন ভয় নেই তার মা বোন বলতে কিছু নেই। শুধু তাই নয় কয়েকদিন আগে ফ্যাক্টরিতে লোকজনকে নিয়ে অনেককে আন্দোলন এবং সৃষ্টি হয় আন্দোলনের মাধ্যমে অনেক লোক বলে আমরা বহিষ্কার করব না হয় এই ফ্যাক্টরি ম্যানেজার শাহজাহান এখান থেকে পদত্যাগ করুন।
ওই ফ্যাক্টরির স্ট্যান্ডর্ড স্টিচেচ লিমিটেড প্রতিষ্ঠানে সামনে দোকানদার কাছে জিজ্ঞাসা করলে সে বলেন, এখানে অনেক অনিয়ম কিংবা অনেক কিছুই ঘটনা ঘটে আমরা এখানে ব্যবসা করার স্বার্থেই কিছু বলতে পারতেছি না আমাদের ভয় আছে । আপনারা সংবাদ কর্মী আপনারা ঘুরে ঘুরে জিজ্ঞাসা করুন এখানে অনিয়ম চলতেছে শুধু তাই নয় এবং কি হুমকি ধামকি গার্মেন্টসে কর্মীদের উপরে অমানবিক অত্যাচার করেন এখানে সন্ত্রাসী বাহিনীরা। এক সবজি বিক্রেতা বলেন বাবা আমি প্রতি সপ্তাহে দুই দিন আসি এখানে যে ঘটনা যা দেখছি ,আর শুনছি আর এখানে আসতে আমার কিছুই ভালো লাগেনা।
শাহজাহান কাছে জিজ্ঞাসা করলে সে বলেন ,এ হাউজিং এর ভিতরে পিছনে যে জায়গা দখল করে আছে। এটা তার কোন সম্পত্তি নয় এটা কোম্পানির সে জবরদখল করে বিগত দিনের এভাবে আসছিলেন। অথচ আজিজ দাবি করেন পিছে যে জমি খার জমি এটা হল আমার।
একপর্যায়ে শাজাহান বলেন সে গার্মেন্টসে ছিল পিয়ন অথচ এই পিছের জমি কিভাবে সে পেল এটা জানারও বিষয়। উনি যেসব মিথ্যা অভিযোগ করেছেন সেগুলা মিথ্যা ভিত্তিহীন এর ভিতরে কোন সততা বলতে কিছুই নেই। আজিজকে মুঠোফোনে কল দিলে সে বলেন আমার বিরুদ্ধে যে সব অপপ্রচার মিথ্যা বানোয়াট রটানো হয়েছে সেগুলো বিষয়ে আমি তীব্র নিন্দা প্রতিবাদ জানাই।