1. bushrasahittyabd@gmail.com : বুশরা সাহিত্য ম্যাগাজিন : বুশরা সাহিত্য ম্যাগাজিন
  2. info@www.pratidineralo.live : প্রতিদিনের আলো :
বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
দুমকি উপজেলার মুরাদিয়াতে ছেলের হাতে মা লাঞ্চিত জুলাই শহীদদের স্মরণে কিশোরগঞ্জে জামায়াতের দোয়া মাহফিল পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী কর্তৃক স্বামীর যৌনাঙ্গ কর্তন গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে মা ও মেয়ে দগ্ধ ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি এক শিক্ষার্থীর গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা রিক্সায় যাওয়ার সময় গলায় ওড়না পেঁচিয়ে এক গৃহবধূর মৃত্যু মানিকগঞ্জের শিবালয় রাস্তা বন্ধ করে মসজিদ নির্মানের অভিযোগ কমিটির বিরুদ্ধে মগবাজারের হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে ঢামেক জরুরী বিভাগের পুলিশ বক্সের পাশ থেকে অজ্ঞাত দুটি মরদেহ উদ্ধার ঢাকা–পাবনা ট্রেন সার্ভিস চালুর দাবিতে আন্দোলনের ঘোষণা শেকড় পাবনা ফাউন্ডেশনের

রাবির সাংবাদিকতা বিভাগের কক্ষে তালা ১০ মাসেও রেজাল্ট হয়নি

  • প্রকাশিত: বুধবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১২৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক :-   বুধবার (৩০ অক্টোবর) সকাল ১০টা থেকে বিভাগের সভাপতির কক্ষ ও অফিস কক্ষে তালা দেন তিনজন শিক্ষার্থী। পরে তাদের সঙ্গে বিভাগের বিভিন্ন বর্ষের শিক্ষার্থীরা সংহতি জানিয়ে অবস্থান নেন।

 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের মাস্টার্সের পরীক্ষার ফল প্রকাশের দাবিতে বিভাগে তালা দিয়েছেন শিক্ষার্থীর।রাবি গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে সভাপতির ও অফিস কক্ষে শিক্ষার্থীদের তালা।

 

শিক্ষার্থীরা বলছেন, মাস্টার্স পরীক্ষা শেষ হওয়ার ১০ মাস পরও ফলা প্রকাশ করা হয়নি। বারবার ফল প্রকাশের দাবি জানালেও কর্তৃপক্ষ শুধু আশ্বাস দিয়ে আসছে। তবে এতে কোনো লাভ হয়নি। দশ মাস আগে স্নাতকোত্তর পরীক্ষা শেষ করলেও আমাদের পরিচয় এখনো স্নাতক পাস। ফলে ব্যাচের অনেক শিক্ষার্থী উচ্চশিক্ষার জন্য বিদেশে এবং চাকরির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পোস্টে আবেদন করতে পারছেন না। এতে অনেকেই হতাশায় ভুগছেন।

 

এখানে ব্যক্তি শিক্ষক বড় হয়ে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তদন্তও এগোচ্ছে না। এজন্য ফলাফলের কোনো অগ্রগতি হচ্ছে না। আমরা অনেক ধৈর্য্য ধরেছি। কোনো উপায় না পেয়ে আজ আমরা বিভাগে তালা দিয়েছি। আমাদের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।

অবস্থান কর্মসূচিতে একই শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আয়েশা মালিহা মাহফুজ বলেন, আমাদের গতবছরের নভেম্বর মাসে মাস্টার্স পরীক্ষা শুরু হয়ে ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে শেষ হয়েছিল। এরপর দশ মাস যাবৎ আমাদের ফলাফল আটকে আছে। আমাদের ব্যাচের অনেক চাকরি প্রত্যাশী ফলাফলের জন্য কোথাও আবেদন করতে পারছেন না। যারা পরিবারের একমাত্র ভরসা তারা হতাশায় ভুগছেন। এ ব্যাপারে বারবার দাবি জানিয়েও কোনো লাভ হয়নি।

 

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক মোজাম্মেল হোসেন বকুল গণমাধ্যমকে বলেন, একজন শিক্ষককে বারবার নম্বরপত্র জমা দেওয়ার জন্য বলা হলেও তিনি নম্বরপত্র জমা দেয়নি। এজন্য ফলাফল প্রকাশে বিলম্ব হয়েছে। তবে তিনি গতকাল নম্বরপত্র জমা দিয়েছেন কিন্তু সেটি পূর্ণাঙ্গ নয়। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের কাছে সমাধানের আমরা বিভাগের শিক্ষকেরা এসেছি। উপাচার্য বাইরে আছেন। তিনি আসলে এ ব্যাপারে কথা বলবো।

 

এ বিষয়ে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমাদের বিভাগের শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে একজন শিক্ষককে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। তিনি আমাদের পরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন। তার কাছে সব ধরনের নথিপত্র আছে। কিন্তু ওই শিক্ষক বিভাগ বা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সহায়তা করছেন না। ফলাফল আটকে থাকার পেছনে বিভাগ থেকে এমনটাই জানানো হয়েছে।

শেয়ার করুন

আরো পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট